ব্রেক্সিট এর আপডেট!
তবে বেশকিছু বিষয় নিয়ে এখন পর্যন্ত কোনও সিদ্ধান্ত বাস্তবায়িত হয়নি। যার মধ্যে ইউকে এবং ইউ এর সদস্যদেশগুলোর মধ্যে আবাধ বিচরন, বর্ডার এবং পণ্য পরিবহন ব্যবস্থা, কর এবং বাজেট সম্পর্কিত নীতিমালা, বাণিজ্য নীতিমালা এবং পর্যন্ত চূড়ান্ত হয়নি।
কি হবে এখন?
এখন থেকে ব্রিটেন আর ইউজোট ভুক্ত দেশ না হবার কারনে, তাদের নিজ নিজ নীতিমালা অনুসারে দেশ পরিচালনা করবে এবং এক্ষেত্রে ইউকে এর উপর ইউ কোনও ধরনের হস্তক্ষেপ করতে পারবে না। তবে এখন পর্যন্ত বেশকিছু বিষয়ে কোনও সিদ্ধান্ত হয়নি যার মধ্যে উল্লেখিত হচ্ছে উত্তর আয়ারল্যান্ড এর বর্ডার এর দায়িত্ব। তবে মহামারী কোভিড এর কারনে এই বিষয়গুলো এখন পর্যন্ত উপেক্ষিত অবস্থায় রয়ে গেছে। যার কারনে, ইউকে এবং ইউজোট কোনও ধরনের আলোচনা এখনও করেননি।
ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনশন, সফলভাবে ব্রেক্সিট প্রক্রিয়া বাস্তবায়ন করতে পারলেও বেশীকিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে এখন পর্যন্ত ইউ এর সাথে অমিল হয়ে গেছেন। পরবর্তী ১১ মাসের প্রগ্রেসিং পরিয়ডে এই বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করা হবে বলে জানান হয়েছে। তবে সেই পর্যন্ত ইউকে এবং ইউ এর সদস্যদেরশগুলোর মধ্যে পূর্বের বিদ্যমান সকল নীতিমালা বাস্তয়ায়িত থাকবে।
যেহেতু ব্রেক্সিট প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছে শুক্রবার মধ্যরাতে যার প্রভাব খুব বেশী কারেন্সি পেয়ারে লক্ষিত হয়নি। আমাদের হিসাবে পরবর্তী সপ্তাহের শুরুর কার্যদিবসে অর্থাৎ সোমবার মার্কেটে আমরা বেশীকিছু অস্বাভাবিক মুভমেন্ট দেখতে পারি। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশী যেটা হতে পারে সেটি হচ্ছে মার্কেট গ্যাপ থাকতে পারে।
এমতাবস্থায়, সকল নতুন এবং পুরাতন ট্রেডারকে সকল ধরনের GBP পেয়ারে এন্ট্রি গ্রহন করা থেকে #বিরত থাকার পরামর্শ প্রদান করা হচ্ছে। কেননা, এই সময়ে সকল GBP পেয়ারের মুভমেন্ট এর পরিমান অস্বাভাবিক থাকতে পারে যা আপনার ব্যালেন্স এর ক্ষতির কারন হতে পারে। যাদের ব্যালেন্স এর পরিমান কম নতুন করে গৃহীত এন্ট্রি থেকে বিরত থাকার জন্য অনুরধ করা হচ্ছে। যাদের কোনও ধরনের এন্ট্রি বিদ্যমান রয়েছে তারা অনুগ্রহ করে কোনও স্টপলস অর্ডার ছাড়া, এন্ট্রি না রাখার পরামর্শ প্রদান করা হচ্ছে। BREXIT সম্পর্কিত তথ্যসমুহ জানতে আমাদের ওয়েবসাইটের সাথেই থাকুন। সম্পূর্ণ ব্রেক্সিট প্রক্রিয়া সম্পর্কে বিস্তারিত জানার জন্য সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি বিস্তারিত পড়ে নিন।
BREXIT কি?
সহজ অর্থে এটি হচ্ছে ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন থেকে যুক্তরাজ্য এর বের হয়ে যাওয়ার প্রক্রিয়া যার সম্পূর্ণ অর্থ হচ্ছে – Britain Exit = Brexit ।
ব্রিটেন কেন ইউ থেকে বের হয়ে যেতে চায়?
২৩ জুন ২০১৬ সালে একটি গণভোট এর মাধ্যমে এই ব্রেক্সিট এর পক্ষে কিংবা বিপক্ষে নিজ নিজ ভোট প্রদান করেন যেখানে এর মুল লক্ষ্য ছিল, ব্রিটেন-ইউ এর সদস্য দেশ হিসাবে থাকবে কিংবা থাকবে না। এর গণভোট এর মাধ্যমে ৫১.৯ শতাংশ ভোট করে BREXIT এর পক্ষে যেখানে ৪৮.১ শতাংশ ভোট পরে এর বিপক্ষে। অর্থাৎ, ব্রিটেনবাসী ইউ এর সদস্যদেশ হিসাবে নিজেদের বতিল করার সিদ্ধান্ত গ্রহন করেন যেখানে প্রায় ৩০ মিলিয়ন জনগন এর ভোট এর মাধ্যমে নিজেদেন মতামত জানান।
যুক্তরাজ্য এর গণভোট এর ফলাফল –
ইংল্যান্ড এই ব্রেক্সিট এর পক্ষে ভোট প্রদান করে যেখানে প্রায় ৫১.৯% ভোট হয় এর পক্ষে এবং ৪৮.১% ভোট হয় এর বিপক্ষে। ওয়েলস এর জনগনও ঠিক একইভাবে ব্রেক্সিট এর পক্ষে ভোট প্রদান করে যেখানে হ্যা এর রেশিও ছিল ৫২.৫% এবং না ভোট এর রেশিও ছিল ৪৭.৫% ।
অন্যদিকে, স্কটল্যান্ড এবং উত্তর আয়ারল্যান্ড এই ভোটিং এর বিপক্ষে অবস্থান করে এবং ইউ এর সদস্য হিসাবে থাকার সিদ্ধান্ত নেয়। যেখানে স্কটল্যান্ড এর ৬২% এর ভোট পরে ব্রেক্সিট এর বিপক্ষে এবং ৩৮% যায় ব্রেক্সিট এর পক্ষে। অন্যদিকে উত্তর আয়ারল্যান্ড এর ৫৫.৮% ভোট হয় ব্রেক্সিট এর বিপক্ষে এবং ৪৪.২% যায় ব্রেক্সিট এর পক্ষে।
EU / ইউরোপিয়ান জোট কি?
European Union যা সংক্ষেপে EU/ইউ নামে পরিচিত – যা ২৮টি ইউরোপীয় দেশ নিয়ে গঠিত। এই সংঘঠন মুলত এই দেশগুলোর মধ্যবর্তী অর্থনৈতিক এবং রাজনৈতিক অংশীদারিত্ব এর একীভূত মাধ্যম। এই জোট মুলত গঠিত হয় দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ এর পর যার প্রধান কারন ছিল, সদস্যভুক্ত সকল দেশ যাতে করে সহজে একে অন্যের সাথে বাণিজ্য করতে পারে আরও সহজ করে যদি বলা হয় যাতে করে একটি দেশ অন্য দেশ এর বিপক্ষে কোনও ধরনের যুদ্ধে না জড়িয়ে যায় তার জন্যই মুলত এই ইউরোপিয়ান জোট গঠন করা হয়েছিল।
সংঘঠিত এর পর থেকে European Union একটি মাত্র বাণিজ্য ক্ষেত্র হিসাবে কাজ করতে থাকে যার মুল লক্ষ্য হচ্ছে এই সদস্যভুক্ত ২৮ দেশের মধ্যে যেকোনো ধরনের সেবা কিংবা মানুষজন যাতে বিনা বাধায় চলাফেরা এবং এক অন্যের সাথে বাণিজ্য করতে পারে। এর জন্য নতুন একটি মুদ্রা গঠন করা হয় যার নাম হচ্ছে “EURO” যা এই সদস্যদেশগুলোর মধ্যে ১৯ দেশ এটি ব্যবহার করার স্বীকৃতি প্রদান করে।
জোটভুক্ত সকল দেশ সমুহের জন্য বিশেষায়িত পার্লামেন্ট এবং অনেক ধরনের নতুন শর্ত যোগ করা যাতে করে সদস্যভুক্ত যেকোনো দেশের নাগরিক এক দেশ থেকে অন্য দেশে খুব সহজে ভ্রমণ থেকে শুরু করে ফোন বিল পর্যন্ত একই হয়।
যুক্তরাজ্যের ইইউ ছাড়ার সময় কবে?
যুক্তরাজ্য এর ইউকে থেকে নিজ সদস্যপদ বাতিল এর প্রথম প্রক্রিয়া হসাবে সর্বপ্রথম লিসবন সংবিধানের অনুচ্ছেদ 50 (Article 50) অনুযায়ী কার্যাবলী সম্পাদন করতে হবে যা UK দুই বছরের মধ্যে জোট ত্যাগ করার সম্পূর্ণ কার্যাবলী সম্পাদন করার সকল প্রক্রিয়া সম্পাদন করবে।
থেরেসা মে (ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী) সদস্যপদ বাতিল এর প্রক্রিয়া এর কাজ শুরু করেন ২৯ মার্চ, ২০১৭ । যার অর্থ হচ্ছে, শুক্রবার ২৯ মার্চ, ২০১৯ এর মধ্যে UK- জোট থেকে নিজ সদস্যপদ বাতিল এর বাকি কার্যাবলী সম্পাদন করবেন। জোট ত্যাগ এর এই সময় বৃদ্ধি পেতে পারে যদি ইউনিয়ন এর সকল ২৮ দেশ সম্মিলিতভাবে অনুমদন করেন। এর পূর্বে সবার দৃষ্টি হচ্ছে এখন বিদ্যমান সময়ের উপর কেননা প্রধানমন্ত্রী থেরেসা মে, সদস্যপদ বাতিল এর এই চুক্তিকে ব্রিটিশ পার্লামেন্টে তুলেছেন।
প্রশ্ন – তাহলে সত্যি কি ব্রেক্সিট হচ্ছে?
Article 50 অনুযায়ী UK এর জোট ত্যাগ এর সময় হচ্ছে ২৯ মার্চ, ২০১৯ । এখন যদি এই ব্রেক্সিট প্রক্রিয়াকে বন্ধ করতে হয় তাহলে প্রথমে ব্রিটিশ সকল নীতিমালার পরিবর্তন করতে হবে। ইউরোপিয়ান কোর্ট অব জাস্টিস এর বিচারক বলেছেন, ব্রিটেন চাইলে বাকি ইইউর দেশসমূহ এর সম্মতি ব্যতীত এই ব্রেক্সিট প্রক্রিয়া বাতিল করতে পারে, তবে আদালত এই বিষয়ে তার চূড়ান্ত রায় প্রদান করতে পারেনি। প্রধানমন্ত্রী থেরেসা মে বলেছেন, কনজার্ভেটেটিভ এমপিরা যদি তার প্রকাশিত এই ব্রেক্সিট চুক্তির বিরুদ্ধে ভোট দেওয়ার কথা ভেবে থাকেন তাহলে নিজেরাই তারা “ব্রেক্সিট না হওয়ার ঝুঁকি গ্রহন করবেন” যা আরও একটি নতুন গণভোট এর ইঙ্গিত প্রদান করবে। এখানে বলে রাখা প্রয়োজন, পার্লামেন্ট সদস্যদের কিছু অংশ এখনো মনে করেন, তাদের যুক্তরাজ্য) কে ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন এর মধ্যে থেকে যাওয়া উচিৎ।
তাহলে কি ব্রেক্সিট প্রক্রিয়া হতে কি সময় লাগবে?
অনুচ্ছেদ 50 অনুযায়ী ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন চাইলে সদস্যতাপদ কার্যাবলীর জন্য আরও অতিরিক্ত সময় প্রদান করতে পারবে তবে এক্ষেত্রে জোট এর সদস্য দেশগুলোর একমত পোষণ করা আবশ্যক। তবে এখন পর্যন্ত এই সময় বৃদ্ধির কোনও ঘোষণা হয় নি। এদিকে জার্মান চ্যান্সেলর এঞ্জেলো মার্কেল এর সাথে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী থেরেসা মে এর এক বৈঠকে জানা যায়, এখন পর্যন্ত ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন ব্রেক্সিট চুক্তি বাস্তবায়নে অতিরিক্ত কোনও সময় প্রদানে একমত নয়। যার অর্থ হচ্ছে, লিসবন চুক্তির অণুচ্ছেদ ৫০ অনুযায়ী আছে ২৯ মার্চ এর মধ্যে, ব্রিটেনকে ব্রেক্সিট চুক্তি বাস্তবায়িত করতে হবে।
BREXIT প্রক্রিয়ার কার্যক্রম –
ইতিমধ্যেই ব্রিটেন, ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন এর সদস্যতাপদ বাতিল করার চুক্তি সম্পর্কিত বেশকিছু কার্যক্রম পরিচালনা করেছে কিন্তু এখন পর্যন্ত ব্রিটেন ঠিক কোন চুক্তি অনুসারে ব্রেক্সিট প্রক্রিয়ার বাস্তবায়ন করবে, সে সম্পর্কে এখন পর্যন্ত কোনও ধরণের সিদ্ধান্ত গ্রহনে একমত হতে পারে নি। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী থেরেসা মে, এই বছর জানুয়ারি থেকে এখন পর্যন্ত সর্বমোট ৩ বার হাউস অব কমন্স (পার্লামেন্ট) এই চুক্তি উত্থাপন করেছেন কিন্তু দেশটির প্রধান বিরোধী দল “লেবার পার্টি” উত্থাপিত চুক্তির কোনও অনুমদন প্রদান করে নি যার কারনে, এখন পর্যন্ত ব্রিটেন, BREXIT প্রক্রিয়ার কার্যক্রম শেষ করতে সক্ষম হয় নি।
অন্যদিকে, চুক্তি বাস্তবায়নের এক পর্যায়ে, প্রধানমন্ত্রী থেরেসা মে এর উপর “No Confidence Vote” ঘোষণা আসলে পশ্ন উঠে তার মন্ত্রিত্ব নিয়ে। যার ফলশ্রুতিতে ক্যাবিনেট এর সদস্যবৃন্দ পুনরায় থেরেসা মে এর পক্ষে এবং বিপক্ষে ভোট প্রদান করেন এবং পুনরায় বিজয়ী হয়ে তিনি ব্রেক্সিট প্রক্রিয়া বাস্তবায়নের জন্য আগামী ১২ই মার্চ সর্বশেষ বিল পার্লামেন্টে উত্থাপন করবেন যার মাধ্যমে হাউজ অব কমন্স এর ৬৫০ ক্যাবিনেট সদস্যবৃন্দ এর পক্ষে কিংবা বিপক্ষে ভোট প্রদান করবেন। আপনাদের সুবিধার জন্য সম্পূর্ণ BREXIT এর কার্যক্রম ডায়াগ্রাম এর মাধ্যমে উপস্থাপন করছি।
এখন তাহলে আর কিহু প্রশ্ন রয়ে যায়, তাহলে কি ব্রেক্সিট প্রক্রিয়ার বাস্তবায়ন হবে? প্রক্রিয়াটি সম্পূর্ণভাবে বাস্তবায়িত হতে আরও কি পরিমাণ সময় লাগতে পারে এবং ঠিক কি ধরণের চুক্তি গ্রহনের মাধ্যমে ব্রিটেন, ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন থেকে বের হতে পারবে।
প্রশ্নগুলো আমরা জানলেও এর উত্তর এখন পর্যন্ত স্পষ্ট নয়। যার জন্য আমাদের এই মার্চ ২৯ তারিখ পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।
BREXIT এবং GBP এর প্রভাব:
আগামী মার্চ ১৩, ২০১৯ তারিখে, বিদ্যমান বেক্সিট চুক্তির সর্বশেষ কার্যক্রম হিসাবে প্রধানমন্ত্রী থেরেসা মে এর উত্থাপিত বিল এর পক্ষে কিংবা বিপক্ষে হাউস অফ কমন্স এর সদস্যবৃন্দ নিজ ভোট প্রদান করবেন। যার ফলাফল এর উপর নির্ভর করছে, ব্রিটেন তথা পাউন্ড এর ভবিষ্যৎ। ইতিমধ্যেই, এই বছরের জানুয়ারি থেকে এখন পর্যন্ত বার একাধিক বিল এর উপর শুনানি হয়েছে তবে এখন পর্যন্ত আগের উত্থাপিত কোনও চুক্তিই অনুমোদন পায় নি।
জনপ্রিয় সংবাদ সংস্থা রয়টার্স এর বরাত দিয়ে জানা যায়- “এটিই হতে পারে ব্রেক্সিট এর জন্য ব্রিটেন এর সর্বশেষ সুযোগ কেননা Article 50 এর শর্ত অনুযায়ী ব্রিটেনকে এই ২৯ মার্চ এর মধ্যে ব্রেক্সিট প্রক্রিয়ার সকল কাজ সম্পাদন করতে হবে”। যদি কোনও কারনে আগামী ১৩ই মার্চ এর উত্থাপিত বিল অনুমোদিত না হয় তাহলে ধারনা করে নেয়া হচ্ছে, ব্রিটেনকে কোনও ধরনের চুক্তি ছাড়াই ব্রেক্সিট প্রক্রিয়া বাস্তবায়িত করতে হবে। যার ফল হতে পারে ভয়ংকর। গত জানুয়ারি মাস থেকে এখন পর্যন্ত এই ব্রেক্সিট প্রক্রিয়ার বভিন্ন ধরনের কার্যক্রম এর জন্য, পাউন্ড এবং ইউরো এর সকল কারেন্সি পেয়ার বেশ অস্বাভাবিক মুভমেন্ট দৃশ্যমান। আমাদের পরামর্শ অনুযায়ী, যাদের এখন পর্যন্ত এই দুইটি কারেন্সি এর সাথে সম্পৃক্ত কোনও কারেন্সি পেয়ারে এন্ট্রি নেই, তারা অনুগ্রহ করে নতুন এন্ট্রি গ্রহন করা থেকে বিরত থাকুন। যাদের বিদ্যমান এন্ট্রি রয়েছে তাদের জন্য পরামর্শ হচ্ছে, নিজ নিজ রিস্ক ম্যানেজমেন্ট কৌশল অবলম্বন করে একাউন্টে স্টপ অর্ডার কিংবা পর্যাপ্ত পরিমাণ ব্যালেন্স রাখুন।
thank you
Thanks for your feedback. You can join our $250 Cash reward program. Link – https://fxbd.co/giveaway
আপনাদের তথ্য প্রদানের জন্য অনেক ধন্যবাদ।
আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ।
আমার প্রশ্ন হচ্ছে কোন চুক্তি ছাড়াই যদি EU থেকে বেরিয়ে যেতে হয় তাহলে কি GBP অনেক বেশি ফল্ড করবে দীর্ঘ সময়ের জন্য
এরকম কোনও কিছু যদি হয় তাহলে হয়তোবা পাউন্ড এর ভবিষ্যৎ নিয়ে অনিশ্চায়তা দেখে দিতে পারে। তবে আমাদের পরামর্শ হচ্ছে, নিজের ট্রেড এর সুরক্ষা প্রদানের জন্য যাবতীয় সকল ব্যবস্থা গ্রহন করে রাখুন।